নন্দীগ্রামে সাংবাদিক ও নিসচা কমী আব্দুল গফুর জমি জবর দখলের চেষ্টা

নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ
– বগুড়ার নন্দীগ্রামে সাংবাদিক ও নিসচা কমী আব্দুল গফুর নামের এক ব্যক্তি ৮শতক (ধানী) জমি জোর পূর্বক জবর দখলের অভিযোগ উঠেছে ঐ উপজেলা মোজ্জাফর নামে এক ব্যক্তি।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১নং বুড়ইল ইউনিয়নের দামুয়াপাড়া ইসমাইল কাছ থেকে দাসগাঁ মৌজার- জে এল নং-২১২ খতিয়ান নং-৩৮৬, সাবেক দাগ নং-৫২১ হাল দাগ নং-৩২১২সর্বমোট ৮ শতক (ধানী) জমি ক্রয় করেন ঐ গ্রামে আব্দুল গফুর পিতা আব্দুস ছামাদ ছেলে। ক্রয় সূত্রে দখল বুঝিয়ে নেন। সেই থেকে দীর্ঘ ১৩ বছর যাবত ভোগ দখল করে আসছেন আব্দুল গফুর নিজেই। এমতাবস্থায়, গত ২২শে ফেব্রুয়ারি জমিতে হাল চাষ করতে গেলে সেখানে বাধা প্রদান করেন
মোজ্জাফর বাহিনী নামের এক ব্যক্তি জমিটি বে-দখল দিতে তারা আগ্রাসী হয়ে উঠেন। এমনকি সাংবাদিক আব্দুল গফুর পিতা আব্দুস ছামাদ আলী কে মারধরও শুরু করেন। বিষয়টি বেগতিক দেখে ভুক্তভোগী আব্দুল গফুর, ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এবিষয়ে ভুক্তভোগী সাংবাদিক আব্দুল গফুর বলেন, ঘটনার দিন জরুরি আইনি সেবা ৯৯৯ এ ফোন করেও থানা পুলিশের কোন সহযোগীতা পাইনি। উপজেলা।ইসমাইল হোসেন কাছ থেকে জমিটি ১৩বছর পূর্বে ক্রয় করেছি। ক্রয় সূত্রে দখলও বুঝে নিয়েছি। ১৩ বছর ধরে ভোগ দখল করে আসছি। আমার নামে জমিটির হাল রেকর্ড সহ খাজনা খারিচ কাজ প্রক্রিয়াদি । তাহলে এত বছর পর কোন কাগজের জোরে বিক্রি করা জমি বে-দখল দিতে এসেছে মোজ্জাফর বাহিনী কার নিদেশ ? এদিকে জমি জমা সংক্রান্ত ঘটনাটি আদালতের মামলা প্রক্রিয়াদি আর ও বলুন বিষয় একথা বলে চারিদিকে ইরি ধান রোপনের ১মাস পেরিয়ে গেলেও মোজ্জাফর বাহিনী লোকজন হুমকি দিতেছে জমিতে যেতে দিচ্ছেনা।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত মোজ্জাফর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, উক্ত জমির দলিল আমার মা নামে রয়েছে। আদালত আপিলের রায়ে নির্ধারন হবে জমিটির আসল মালিক কে।
ইসমাইল হোসেন বিক্রয় আর মোজ্জাফর বিক্রয় করিনি।
উক্ত বিষয়ে অভিযোগের তদন্তকারী জমিজমা বিষয়ে যতটুকু করনীয় তা আদালতের সঠিক প্রমাণ হবে।