সিরাজগঞ্জ রোড হতে তাড়াশ পর্যন্ত যাত্রীদের জিম্মি করে নেওয়া হচ্ছে সিএনজি ভাড়া

এম এম বুলবুল আহমেদ স্টাফ রিপোর্টার
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেল। সিরাজগঞ্জ রোড হতে তাড়াশ পর্যন্ত। যাত্রীদের কাছ থেকে সিএনজি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। অন্যদিনের থেকে ৩ গুণ বেশি। সিরাজগঞ্জ রোড হতে তাড়াশ পর্যন্ত। সিএনজি ভাড়া ছিল 40 থেকে 50 টাকা।কিন্তু ঈদ আসলেই এর ভাড়া বেরে।হয় তিনগুণ থেকে চার গুণ । এখন যাত্রীদের জিম্মি করে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা এমনকি ২০০ টাকা পর্যন্ত। অনেক যাত্রীদের সাথে কথা বললে তারা জানান। আমাদের কাছ থেকে এখন রোড থেকে তাড়াস পর্যন্ত ভাড়া নেয়া হচ্ছে সর্বনিম্ন ১০০ থেকে দেড়শ টাকা। যাত্রীরা আরো জানান। সন্ধ্যার পরেই এই ভাড়া পেলে দাড়ায় ২০০থেকে ৩০০ টাকা জনপ্রতি। এ নিয়ে যদি যাত্রীরা প্রতিবাদ করে তাহলে। তাদের সাথে করা হয় খারাপ আচরণ এমনকি মারধর। যাত্রীরা আরও বলেন ঈদ আসলেই। তারা এই ভাড়া বৃদ্ধি করতে বেকুল হয়ে পড়ে। যাত্রীরা জানার যেহেতু তারা শহরে থাকে এবং বিভিন্ন জায়গায় থাকে। বিশেষ করে ঈদের সময় তারা বাড়িতে আসে। সিএনজি সিন্ডিকেটরা এই সময়টা কাজে লাগায়। ঈদের দিন থেকে চার দিন আগে। এবং ঈদের এক সপ্তাহ পর পর্যন্ত। সিএনজি সিন্ডিকেটের এই ভাড়া বৃদ্ধি করা থাকে।। অনেক সিএনজি ড্রাইভারদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন আমাদের পরিচয় এবং নাম গোপন রাখলে আমরা অনেক কিছু বলতে পারি। তাই তাদের শর্তে রাজি হয়ে তথ্যগুলো। নেয়া হয়েছে। সিএনজি ড্রাইভাররা বলেন। চেইন মাস্টার সভাপতি সেক্রেটারি সহ যারা এর দায়িত্বে আছে। তারা আমাদের বলেন ভাড়া বৃদ্ধি করতে যার কারণে আমরা ভাড়া বৃদ্ধি করি। এবং।ভাড়া বৃদ্ধি করলে জনপ্রতি ২০ টাকা তারা কমিশন নেয়। যার জন্য আমরা এ সময়গুলোতে ভাড়া বৃদ্ধি করি। এবং তারা আরো বলেন যদি কেউ প্রতিবাদ করে তাহলে তাদের। সাথে অনেক খারাপ আচরণ এমনকি মারধরও দেওয়া হয় । তারা আরো বলেন প্রশাসন। তাদের হাতের মুঠোয়। প্রশাসনকে তারা টাকা দিয়ে এই কার্যকলাপগুলো করে। তাই জনসাধারণের দাবী। অধিক ভাড়া আদায়ের জন্য প্রশাসন যেন। দ্রুত আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তারা আরো বলেন পুলিশের নাকের ডগায় থেকে বেশি ভাড়া নিচ্ছে অথচ প্রশাসন কোন পদক্ষেপ নেয় না। অনেকেই বলেন প্রশাসনকে মান্থলি টাকা দিয়েই কার্যকলাপগুলো করেছেন মাস্টার বাবুল।। তাই জনসাধারণের দাবী অতি দ্রুত। বেশি ভাড়া যেন না নিতে পারে এর জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি। সিএনজি ড্রাইভার এবং জনসাধারণের দাবি। চেন মাষ্টার বাবুলের মাধ্যমেই গড়ে উঠেছে এই সিন্ডিকেট। তাই প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ এবং সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ দ্রুত কামনা করছে। ভুক্তভোগী জনসাধারণ